স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাবার উপায়- Ways to get rid of nightmares- www.trickbda.blogspot.com
ube sopno dos theke bachar upay - স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় স্বপ্ন দোষ কাটানোর উপায় - www.trickbda.blogspot.com
ঘুমন্ত অবস্থায় কোন সক্রিয় কর্মকাণ্ড ব্যতিরেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পতন ঘটা, যেখানে পুরুষ বা ছেলেদের ক্ষেত্রে বীর্যপাত ঘটে এবং মহিলা বা মেয়েদের ক্ষেত্রে শুধু রাগমোচন বা সিক্ততা বা উভয় ঘটে থাকে। এটি বয়ঃসন্ধি বা উঠতি তারুণ্যে সবচেয়ে বেশি ঘটে থাকে, তবে কোন কোন ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধিকাল পার হবার অনেক পরেও এটি ঘটতে পারে। মহিলাদের ক্ষেত্রে যোনিপথ পিচ্ছিল থাকা সকল ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষের বিষয়ে নিশ্চয়তা প্রদান করতে পারে না।
স্বপ্নদোষ একেবারেই স্বাভাবিক এবং শারীরবৃত্তীয় কারণে সংগঠিত একটি শারীরিক প্রক্রিয়া মাত্র। যে কোন ছেলের ক্ষেত্রেই এটি ঘটতে পারে। এতে ভীতির কোনো কারণ নেই। বয়ঃসন্ধিকালের পর বা বয়ঃসন্ধিকালে স্বপ্নদোষ হতে পারে। বয়ঃসন্ধিকালে ছেলে বা মেয়ে যখন বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আগ্রহী হয়, তখন স্বপ্নদোষ হয় । স্বপ্নদোষ হলে গোসল করা ফরজ হয় ।
ছেলেরা বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছালে তাদের বীর্যথলিতে বীর্য এবং অন্ডকোষে শুক্রাণু তৈরি হয়। সময়ের সাথে সাথে বীর্য ক্রমাগত বীর্যথলিতে জমা হতে থাকে। বীর্যথলির ধারণক্ষমতা পূর্ণ হওয়ার পর নিদ্রারত অবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপথে বীর্যপাত ঘটে দেহে বীর্যের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রিত হয়, একেই স্বপ্নদোষ বলা হয়। স্বপ্নদোষের সময় অনেকে স্বপ্নে অবচেতনভাবে যৌন কর্মকাণ্ডের প্রতিচ্ছবি অবলোকন করেন, তবে উক্ত অনুভূতি ছাড়াও স্বপ্নদোষ হয়। স্বপ্নদোষ নারীদের ক্ষেত্রেও হতে পারে। মেয়েদের স্বপ্নদোষের ফলে সাধারণত বীর্য নির্গত হয় না, ফলে তা স্বপ্নদোষ কিনা সেটি সহজে চিহ্নিত বা নির্ণয় করা যায় না।
১. ঘুমাতে যাবার আগে প্রস্রাব করে নিন। যদিও এটি স্বপ্নদোষের চিকিৎসা নয় -তবে এটি স্বপ্নদোষের চাপ কমাতে শরীরকে সাহায্য করে।
২. ঘুমাতে যাবার আগে এক কাপ ঋষি পাতা (Sage Leaves – google এ সার্চ করে দেখতে পারেন। হয়তো আপনার অঞ্চলে এটি ভিন্ন নামে পরিচিত) ‘র চা পান করলে অতিরিক্ত হস্তমৈথুন জনিত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
৩. অশ্বগন্ধা (Withaniasomnifera) স্বপ্নদোষে সৃষ্ট সমস্যায় উপকারসহ সর্বোপরি যৌন-স্বাস্থ্য-শুদ্ধি, হরমোন ব্যালেন্স এবং হস্তমৈথুনের ফলে দুর্বল হয়ে যাওয়া পেশীশক্তি ফিরে পাওয়া ও ভিতরগত ছোট-খাট ইনজুরি সারিয়ে তুলতে পারে।
৪. ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত পানি পান করবেন না। যদি সামান্য পরিমাণ প্রস্রাবের লক্ষণও থাকে, তবে বিছানায় যাবার আগে প্রস্রাব করে নিন।
৫. রাতের খাবার খাওয়ার পর-পরই ঘুমাতে যাবেন না। কিছুক্ষণ হাটা-হাটি করুন।
৬. প্রতিদিন সামান্য করে হলেও পুদিনা পাতা অথবা মিছরী খাবার অভ্যাস করুন।
৭. পবিত্র কোরআনের ৩০ নাম্বার পারার “সুরা তারিক” পড়ে শয়ন করুন। হালকা জিকির এবং অন্যান্য দোয়া পড়ে ঘুমাতে গেলে আল্লাহর রহমতে স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
সেক্স পাওয়ার বাড়াতে ১গ্লাস সরবত। দারুন হবে আপনার যৌন মিলন। জেনে নিন কিভাবে বানাবেনঃ
নিত্য দিনের নানা প্রাকৃতিক কাজের মতো সেক্স স্বাভাবিক হলেও, সাধারণভাবে সেক্স নিয়ে মানুষের
‘ট্যাবু’রও অন্ত নেই, কৌতূহলেরও শেষ নেই। প্রকাশ্যে কথা বলতে বাধলেও যৌনতা বাড়াতে অনেকে ভায়াগ্রা ব্যবহার করেন। অনেকে আবার এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কী হবে ভেবে এ কাজ থেকে বিরত থাকেন। তবে এখন ঘরে বসেই আপনি ভায়াগ্রা বানিয়ে ফেলতে পারেন।
কীভাবে,
প্রথমে জানতে হবে ভায়াগ্রা ঠিক কী ধরনের কাজ করে মানব দেহে। এই ওষুধের মধ্যে অ্যাফ্রোডিসিয়াক প্রপার্টি থাকে, যেমন সিট্রুলিন, লাইকোপেন প্রভৃতি। যা পুরুষদের সেক্সুয়াল পারফরম্যান্স বাড়াতে সাহায্য করে। আমাদের হাতের কাছেই এমন দুই বস্তু রয়েছে যা থেকে সহজেই অ্যাফ্রোডিসিয়াক প্রপার্টি পাওয়া যায় এবং তাও প্রচুর পরিমাণে। প্রথমটি হল তরমুজ এবং দ্বিতীয়টি হল পাতি লেবু।
প্রস্তুত প্রণালী :
প্রথমে তরমুজ ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। মিক্সার বা জুসারের মাধ্যমে তা ক্রাশ করে ফেলুন। তরমুজের খানিকটা সাদা অংশও এর মধ্যে দিয়ে দিন। প্রায় এক লিটার মতো এই জুস দরকার হবে। এর পর তরমুজের রস একটি পাত্রে ঢেলে তা হাল্কা আঁচে ফোটাতে থাকুন। ফুটে উঠলে একটি গোটা পাতিলেবুর রস তাতে দিয়ে দিন। ভালো করে মিশিয়ে নিন। মনে রাখবেন, পাত্রের নীচে যাতে না লেগে যায়, তার জন্য ক্রমাগত মিশ্রণটি নাড়তে থাকুন। আঁচ কমিয়েই রাখুন এবং মিশ্রণটি অর্ধেক হতে দিন।
এবার আঁচ থেকে নামিয়ে ঠান্ডা হতে দিন। ঠান্ডা হলে ভালো করে ছেঁকে একটি পরিষ্কার কাঁচের তলে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। রোজ সকালে খালি পেটে এবং রাতে খাবার আগে ২ চামচ করে খান। যদি আপনার ওজন বেশি হয়, তবে তা ৩-৪ চামচ পর্যন্ত খান। সপ্তাহ খানেকের মধ্যেই এর প্রভাব বুঝতে পারবেন। সব বয়সের জন্য একদম নিরাপদ এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এই হোম মেড ভায়াগ্রা।
স্বাদ বাড়ানোর জন্য চিনি, লবণ এবং অন্যান্য মশলা ব্যবহার করলে এ উপযোগিতা কমে যায়। ফলে প্রাকৃতিক ভাবেই এটা খাওয়া ভালো।
0 Comments:
Post a Comment